রাজবাড়ী প্রতিনিধি: রাজবাড়ী পাংশা আব্দুল কাদের বালিকা মাদ্রাসায় ৩১ আগস্ট গিয়ে দেখা যায় বেহাল দশার চিত্র। মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার পরিদর্শন করেন না দীর্ঘ ৩-৪ মাস জানালেন সুপার আব্দুল কুদ্দুস। তিনি জানান প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৩০০ জন ছাত্রী অধ্যয়ন রত। মাদ্রাসায় গিয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত কিছু ছাত্রী টিফিন বিরতিতে আছে দেখতে পাওয়া যায়। মাদ্রাসার কাজে বাহিরে ছিলেন সুপার আব্দুল কুদ্দুস ও সহ সুপার কাশেদ। অন্যান্য শিক্ষকগণ উপস্থিত থাকলেও এক জনও মহিলা শিক্ষিকা ছিলেন না ওই প্রতিষ্ঠানে। গিয়েছিলেন বাসায় টিফিনে, কর্মচারী কেউ উপস্থিত ছিল না প্রতিষ্ঠানে। নৈশ্য প্রহরী আব্দুর রব চলে তার খেয়াল খুশি মনে, মৌখিক ছুটি তার ভরসা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক সূত্রে জানা। আব্দুর রব বিগত আ.লীগের আমলে নিজে রাতে মাদ্রাসায় না থেকে নিজের কাজের জন্য কর্মচারী রেখে ছিলেন গায়ের জোরে। পাংশা পৌরসভার শহরের একটি প্রতিষ্ঠান এভাবে চলছে দীর্ঘদিন দেখার কেউ নেই। সরেজমিনে গেলে এলাকাবাসী ভয়ে কিছু বলেননি প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে। মন গড়া ভাবেই যেনো কেটে যাবে আব্দুল কাদের বালিকা মাদ্রাসার কার্যক্রম। রবিবার মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে জলাশয়ে ভরা বড় কচুরির ঝোপ ডাক দিচ্ছে শুন শান নিরবতার। মাদ্রসার বেহাল দশার ব্যাপারে জানেন কি না মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, জানতে তার মুঠো ফোন দিলে তিনি রিসিভ করে পরে কথা বলবে বলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভালো হলে জাতি হবে শিক্ষিত বাঁচবে দেশ।

