কাজী সেলিম মাবুদঃ রাজবাড়ীর পাংশা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য সেবায় মেশিন আছে চালানোর লোকবল না থাকায় স্লথ গতিতে চলছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ এবাদত হোসেন তার মুঠোফোনে এ তথ্য জানান। পাংশা হাসপাতালে এলেনজা ১০০ এক্স-রে মেশিন রয়েছে। তিনি বলেন রেডিও গ্রাফার না থাকায় দীর্ঘদিন মেশিনটি বন্ধ পরে আছে। পাংশা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগী ভীর অনেক। সে ক্ষেত্রে এক্সে-রে করতে হলে রোগীকে জরুরী ভাবে পাংশার কোনো মালিকানাধীন ক্লিনিকে যেতে হচ্ছে। পাংশা হাসপাতালের বেশির ভাগ ডাক্তার পাংশার কোনো না কোনো ক্লিনিকের মালিক অথবা সেখানে রোগি দেখেন। পাংশার সাধারণ মানুষের একমাত্র আস্থার জায়গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির সেবা এ কারণে স্লথ গতি। ড্রাইভার না থাকায় পাংশা হাসপাতালের এ্যাম্বুলেন্সটি দীর্ঘদিন ধরে ঘর বন্দি অবস্থায় রয়েছে। সেখানে পাংশা ও অন্যান্য জেলা উপজেলার রোগী ও স্বজনদের ভোগান্তি কোনো ভাবে থামছেই না। রেডিও গ্রাফার নাই, ড্রাইভার নাই আর কত কি নাই কে তার খোঁজ রাখে। পাংশা ও অন্য জেলা উপজেলার রোগী ও স্বজনদের আর কত দিন দীর্ঘ অপেক্ষার পালা শেষ হয়ে রোগী সেবার স্লথ গতি নিরসন হবে এ যেনো আঁধারেই রয়ে গেলো পাংশার সকল শ্রেণী পেশার মানুষের।

