পাংশা প্রতিনিধিঃ পাংশা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে জমি রেজিস্ট্রি করতে আসাদের সর্বনাশ করা ছিলো তার কাজ ও অরিতিক্ত টাকা নিয়ে জমি রেজিস্ট্রি করা আ.লীগ নেতা পাংশা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল লেখ সমিতির সাবেক সভাপতি, পৌরসভার নারায়নপুর গ্রামের বাসিন্দা সুব্রত কুমার দাস (সাগর)। জানা যায় সুব্রত কুমার দাস গোপনে আ.লীগ কে সংগঠিত করার লক্ষ্যে লিফলেট বিতরণ করছিলো মর্মে আসামী হিসেবে গ্রেফতার হন। সুব্রত কুমার দাস (সাগর) কে গত ২২ মে গ্রেফতার করে পুলিশ। আ.লীগ ক্ষমতায় থাকার সুযোগে সুব্রত কুমার দাস (সাগর) দলীয় প্রভাবে পাংশা উপজেলার সকল শ্রেণি পেশার মানুষের জমি রেজিস্ট্রি করতে অতিরিক্তি টাকা জোর পূর্বক দিতে বাধ্য করা সহ ভয়ভীতি দেখানো ছিলো তার কাজ। মূল লক্ষ্য অসৎ পন্থায় অর্থ ইনকাম। তাদের হাতে জিম্মি ছিলেন অফিস কর্মকর্তা কর্মচারী। সূত্রে জানা যায় সুব্রত কুমার দাস (সাগর) ভারত ও বাংলাদেশ নাগরিক। ভারতে তার বড় ছেলে রয়েছে। আরাম আয়েশে আলীশান বাড়ী গাড়ি নিয়ে আছেন। সুব্রত কুমার দাসের (সাগর) দাপটে কেউ মুখ খোলেনি এতদিন। তিনি এমপির খুব কাছের মানুষ ছিলেন। পাংশা সাব-রেজিস্ট্রি দলিল লেখক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও হাবাসপুর ইউপি চেয়ারম্যান মামুন খান সাব-রেজিস্ট্রি অফিস সহ পদ্মা চরের বালু মহলের নিয়ন্ত্রন, না না অপকর্ম সাথে চোখের ব্যাম করে চলা আর এক কৌশলী। পূর্ব চরপাড়া শহিদ মন্ডল (৪৫) পিতা মৃত ইয়াছিন মন্ডল গ্রাম গঙ্গানন্দদিয়া পূর্বপাড়া হাবাসপুর শহদি মন্ডল হত্যা কান্ডে সম্পৃক্ততার একাধিক সূত্র জানান দিচ্ছে মামুন চেয়ারম্যান সুব্রত কুমার দাসের যোগ্য সহ যোদ্ধা ছিলেন। সূত্রে জানা সুব্রত কুমার দাস (সাগর) ও মামুন খান ১০-১৫ বছর ধরে পাংশার মানুষের অর্থ লোপাট কারী পকেট কাটা ভূমি দস্যু সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল লেখক সমিতির সভাপতি সুব্রত কুমার দাস (সাগর) ও সাধারণ সম্পাদক মামুন খান পাংশা বাসীর জমি রেজিস্ট্রি নামে অর্থ লোপাট করেছে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।

